তাঁর কর্মজীবনের বেশির ভাগটি কেটেছে সরকারি আমলাতন্ত্রের অলিন্দে, যেখানে প্রচারের আলো সে ভাবে পড়ে না, বস্তুত না পড়াটাই নিয়ম৷
Suman Nama
-
-
‘তখন’ আর ‘এখন’-এর দ্বন্দ্ব চিরন্তন। কেউ মনে করে ‘ওল্ড ইজ গোল্ড’ আর বর্তমানটা নিছকই ইমিটেশন গয়না। বিপক্ষ দল ফুঁসে উঠে বলে, কবে পরমান্ন খেয়েছ, আজ হাতের আঙুলে তার গন্ধ শুঁকে …
-
সব বিষয়ে ‘ওরা’ দশ গোল দিত, কিংবা আরও বেশি। আমরা (পড়ুন আমি) গায়ের জ্বালা মেটাতাম নিজের পুজো স্যুভেনিরের সম্পাদকীয়তে ওদের নাম না করে বেদম গালি দিয়ে।
-
জীবনে যে কাজটাই করি না কেন, একেবারে সিঁড়ির প্রথম ধাপ থেকে শুরু করে তারপর ধীরে ধীরে এগিয়েছি। হয়তো কোনও সিঁড়িতেই আমাকে বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি,
-
‘ফর রাজন রহেজা, প্রিন্স অব প্রোপ্রাইটারস’৷ তাঁর আত্মজীবনীর প্রথম খণ্ড ‘লখনউ বয়’-এর উৎসর্গটি দেখে, সত্যি কথা বলতে কী, প্রথম চোটে বেশ খানিকটা
-
ছেলেবেলায় আমাদের যে অনেক নতুন জামা-কাপড়ের প্রাপ্তিযোগ হতো মোটেই তা নয়। আটপৌরে মধ্যবিত্ত জীবনযাপন, তদোপরি গৃহকর্তা টু-পাইস ফাদার-মাদার
-
আশির দশকে একটা সময় আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় আর আমি পাশাপাশি টেবিলে বসে খবরের কাগজে চাকরি করতাম৷ তার পর একদিন যখন শুনলাম তিনি পল্লবগ্রাহিতায়
-
আমি মফঃস্বলে বড় হয়েছি, পুজো যে আসছে তা টের পেতাম প্রকৃতির ইঙ্গিতে, মনের অন্দরের তা থৈ তা থৈ আনন্দে।
-
বহুদিনের জমে থাকা পুরোনো কাগজপত্র ঘাঁটতে ঘাঁটতে একটা কার্ড দেখে হৃদয়তন্ত্রিতে হঠাৎ কিঞ্চিৎ কাঁপন লাগল যেন।