১৯৮৪ সালের গোড়ার দিকে আমি কলকাতায় আনন্দবাজারের রিপোর্টিং বিভাগে জায়গা পাই, তার আগে বেশ কয়েক মাস একটা প্রস্তাবিত অথচ প্রকাশিত
Suman Nama
-
-
‘মনে হয়েছিল দেখেছিনু করুণা তব, আঁখি নিমেষে গেল সে ভেসে’। সন্তোষ কুমার ঘোষ এর পরেই এমন একটি প্রশ্ন করে বসলেন, আমার ধরণি দ্বিধা হওয়ার অবস্থা।
-
আমার স্থির বিশ্বাস ছিল বাবা বেঁচে থেকে নিজের সেঞ্চুরিটা করে যাবেন। বিরানব্বই পর্যন্ত তিনি চান্সলেস ইনিংস খেলেছিলেন, স্লিপে পর্যন্ত একটাও ক্যাচ তোলেননি।
-
‘কেউ কথা রাখেনি’, সখেদে সুনীল’দা লিখেছিলেন। তার খেই ধরে বলি, কেউ মনেও রাখে না। অনেক বছর আগে এক সন্ধ্যায় জেরুজালেমের কিং ডেভিড
-
নিজের মুখ আয়নায় দেখলে আয়না ভেঙে যায় আমার। আমি আয়নাকে প্রকারান্তরে ঘুষ দিই যাতে আমার অবয়বকে ধরে রাখে সে এ ক্ষেত্রে, তার দেহে।
-
আমার হোয়াটসঅ্যাপ স্ক্রিনে হঠাৎ এক মধুর সংলাপ ভেসে উঠল। সংলাপের দুই প্রান্তে দুই নারী, পরস্পরের ঘনিষ্ঠ বন্ধু, জিগরি দোস্ত কি না বলতে পারব না।
-
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়ে শাসকের সঙ্গে রাজ্যপালের ঠোকাঠুকি কোনও নতুন ঘটনা নয়, অন্তত এই বাংলায়। গতকাল রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন উপাচার্য
-
তরুণ মজুমদারের মৃত্যু অপ্রত্যাশিত ছিল না। তবু আজ সারাদিন কেমন যেন আচ্ছন্ন হয়ে কেটে গেল। বারবার মনে পড়ছিল তাঁর নম্র, মর্যদাপূর্ণ কণ্ঠস্বর ও বাচনভঙ্গী
-
বঙ্কিমচন্দ্রের প্রথম সার্থক উপন্যাস দুর্গেশনন্দিনী প্রকাশিত হতে তখনও সিকি শতাব্দী দেরি। দীনবন্ধু মিত্রের নীলদর্পণ পড়তে বাঙালিকে অপেক্ষা করতে হবে আরও ১৯টি বছর। তারও এক