(ভোট চলছে বঙ্গে। কিছুকাল আগে পর্যন্ত এঁদের সরব উপস্থিতি ব্যতিরেকে বঙ্গে ভোট-রঙ্গের কথা ভাবাই যেত না। তাঁরা নেই, আবার আছেনও
বাংলাস্ফিয়ার
-
-
১৯৮৯ সালটির গুরুত্ব নিয়ে টাইম ম্যাগাজিনে প্রকাশিত নিবন্ধের এটাই ছিল শিরোনাম। ষোলো আনা যথার্থ।
-
সন্ধ্যা নেমেছে, আরতির ঘণ্টাধ্বনি কানে আসছে। সারাটা দিন গ্রামে গ্রামে ঘোরার পরে বেনারসে এসে হোটেলে সবে চেক-ইন করেছি, ঘামে ভেজা জামা-কাপড় তখনও গায়ে।
-
ইতিহাসের কি সত্যিই পুনরাবৃত্তি হয়? বলা কঠিন। তবু কখনও-সখনও দু’টি অভিজ্ঞতায় আশ্চর্য মিল দেখে সত্যিই মনে হয়,
-
প্রধানমন্ত্রীর সহযাত্রী-দলে আমি একাই সাংবাদিক, যা কিছু দেখছি, যা কিছু শুনছি, তারপর সন্ধেবেলায় রিপোর্ট করছি, সবটাই আমার ‘এক্সক্লুসিভ’, একবারে যেন অরক্ষিত গোলে বলটা গড়িয়ে দেওয়া।
-
আমার তৈরি প্রশ্নমালাটি মণিশঙ্কর আইয়ারের মোটেই পছন্দ হল না। অবশ্য তার কারণও ছিল, অর্ধেকের বেশি প্রশ্ন ছিল চোখাচোখা, চরম অস্বস্তিকর।
-
অফিসে ফেরা মাত্র গুণধরদা প্রায় দৌড়ে এলেন আমার কাছে। কানের কাছে মুখ এনে ফিসফিস করে বললেন, ‘এক্ষুনি বাবুর ঘরে যান,
-
তখন ভোর রাত, তিনটে-সাড়ে তিনটে হবে।আনন্দবাজার রিপোর্টিংয়ে নাইট ডিউটিতে থাকা আমার এক সহকর্মী একটি অপ্রত্যাশিত ভোটের ফল জানতে পেরে টেলিফোন ঘোরালেন।
-
দিন কতক আগে ফেসবুকে একটি ছবি পোস্ট করেছিলাম, লকডাউন ঘোষণা হওয়ার পরে দিল্লিতে মদের দোকানের সামনে লম্বা লাইন। শিরোনামে লিখেছিলাম, ‘হে মোর দুর্ভাগা দেশ’।