ছেলেবেলায় আমাদের যে অনেক নতুন জামা-কাপড়ের প্রাপ্তিযোগ হতো মোটেই তা নয়। আটপৌরে মধ্যবিত্ত জীবনযাপন, তদোপরি গৃহকর্তা টু-পাইস ফাদার-মাদার
বাংলাস্ফিয়ার
-
-
আশির দশকে একটা সময় আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় আর আমি পাশাপাশি টেবিলে বসে খবরের কাগজে চাকরি করতাম৷ তার পর একদিন যখন শুনলাম তিনি পল্লবগ্রাহিতায়
-
আমি মফঃস্বলে বড় হয়েছি, পুজো যে আসছে তা টের পেতাম প্রকৃতির ইঙ্গিতে, মনের অন্দরের তা থৈ তা থৈ আনন্দে।
-
বহুদিনের জমে থাকা পুরোনো কাগজপত্র ঘাঁটতে ঘাঁটতে একটা কার্ড দেখে হৃদয়তন্ত্রিতে হঠাৎ কিঞ্চিৎ কাঁপন লাগল যেন।
-
তাঁর রামধনু-রঙা, বহুমাত্রিক, অবিশ্বাস্য জীবনচরিতের তল না পেয়ে কিঞ্চিত বিভ্রান্ত আমার প্রয়াত পিতৃদেব একবার সকৌতুকে জ্যোতির্ময় দত্তকে জিজ্ঞেস করে বসেছিলেন,
-
জীবিত স্বজন-বন্ধুর তালিকাটি একটু একটু করে ছোট হচ্ছে। ইস্কুলে যে সব বন্ধুর সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে থেকে নানা রকম শয়তানি করতাম,
-
‘কলকাতা শহরটা তখন একটা অন্য শহর ছিল। কিছু হতে হবে বলে কেউ কিছু করত না। কবিরা কবিতা লিখত তার পর ঘুমিয়ে পড়ত
-
বন্দীশালায় দিন-যাপনের একটা বড় সুবিধে হল বই পড়ার নিরবিচ্ছিন্ন অবকাশ। গত ছয় মাসে আমি যত বই পড়লাম, গত ছয় বছরে তা হয়ে ওঠেনি।
-
কোথাও একটা পুরো ইনিংস খেলার সুযোগ পাইনি, মানে দেওয়া হয়নি। সে জন্য আফশোস কিছুটা তো রয়েই গিয়েছে। সান্ত্বনা কেবল এই তথ্যটুকুতে যে বাংলা খবরের