পুজো শেষ, এ বার কি তবে ফের আর্তনাদের শুরু? ডাক্তারবাবুরা ভয় দেখাচ্ছেন, বলছেন নিয়মভাঙা দায়িত্বজ্ঞানহীনতার মাশুল এ বার
বাংলাস্ফিয়ার
-
-
অখ্যাত পাড়ার পুজোর দু’কড়ির মাতব্বর থেকে বিচারকের সম্মাননীয় পদে প্রোমোশন পেতে আমাকে বেশ কয়েক বছর অপেক্ষা করতে হয়েছিল।
-
কুড়ি বছর বয়সে কেউ যদি কমিউনিস্ট না হয়, ধরে নিতে হবে সে পাগল। আর চল্লিশ বছর বয়সে পৌঁছেও কেউ যদি কমিউনিস্ট থেকে যায়, ধরতে হবে সে বদ্ধ উন্মাদ।
-
আত্মজীবনী লেখার অধিকার আছে কার? প্রচলিত ধারণা, একমাত্র কেষ্টবিষ্টুদের৷ যদিও ‘হনু’ না হলে আত্মজীবনী লেখা যাবে না বা যায়নি, এটাও সত্য নয়৷
-
তাঁর কর্মজীবনের বেশির ভাগটি কেটেছে সরকারি আমলাতন্ত্রের অলিন্দে, যেখানে প্রচারের আলো সে ভাবে পড়ে না, বস্তুত না পড়াটাই নিয়ম৷
-
‘তখন’ আর ‘এখন’-এর দ্বন্দ্ব চিরন্তন। কেউ মনে করে ‘ওল্ড ইজ গোল্ড’ আর বর্তমানটা নিছকই ইমিটেশন গয়না। বিপক্ষ দল ফুঁসে উঠে বলে, কবে পরমান্ন খেয়েছ, আজ হাতের আঙুলে তার গন্ধ শুঁকে …
-
সব বিষয়ে ‘ওরা’ দশ গোল দিত, কিংবা আরও বেশি। আমরা (পড়ুন আমি) গায়ের জ্বালা মেটাতাম নিজের পুজো স্যুভেনিরের সম্পাদকীয়তে ওদের নাম না করে বেদম গালি দিয়ে।
-
জীবনে যে কাজটাই করি না কেন, একেবারে সিঁড়ির প্রথম ধাপ থেকে শুরু করে তারপর ধীরে ধীরে এগিয়েছি। হয়তো কোনও সিঁড়িতেই আমাকে বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি,
-
‘ফর রাজন রহেজা, প্রিন্স অব প্রোপ্রাইটারস’৷ তাঁর আত্মজীবনীর প্রথম খণ্ড ‘লখনউ বয়’-এর উৎসর্গটি দেখে, সত্যি কথা বলতে কী, প্রথম চোটে বেশ খানিকটা