মনে মনে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, এই স্তম্ভে আর শোকগাথা রচনা করব না। হোক না নিরানন্দর জার্নাল, এ বার কেবল আনন্দ-ধ্বনি শোনাব, বীরত্বের কথা বলব, জীবনের জয়গান গাইব।
বাংলাস্ফিয়ার
-
-
১২৪টা বছর কেটে গেল, ভালো করে খোঁজখবর নিলে আপনি হয়তো এখনও কারও কারও সন্ধান পেতে পারেন যাঁরা মনে করেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু বেঁচে আছেন।
-
এক্কেবারে ছেলেবেলায় আমার এক বন্ধু খেলায় হেরে গেলেই চিৎকার চেঁচামিচি শুরু করে দিত। ‘তুই চোট্টামি করে জিতেছিস, তোর সঙ্গে আর কোনও দিন আমি খেলবই না।’
-
কয়েক বছর আগে বিবিসি-র ওয়েবসাইটে একটা মজার খবর পড়েছিলাম৷ বিলেতের বেশ কয়েকটি খামারে ইদানীং নাকি পুরোদমে জোঁকের চাষ শুরু হয়েছে৷
-
ইতিহাসের ছাত্র, এতবার পাকিস্তানে গিয়েছি, এমন একটি মহা-ঐতিহাসিক জায়গা দেখার সুযোগই হয়ে ওঠেনি।
-
এই রে, গোড়াতেই বোধহয় মস্ত গলদ হয়ে গেল, একটি ‘পলিটিকালি ইনকারেক্ট’ বাংলা শব্দ ব্যবহার করে ফেললাম। দেখবেন আপনারা যেন আবার এ নিয়ে গোল পাকাবেন না।
-
‘পাগল যে তুই কণ্ঠভরে জানিয়ে দে তাই জানিয়ে দে, জানিয়ে দে সাহস করে’— রবীন্দ্রনাথ ছেলেবেলায় দক্ষিণ কলকাতার
-
বছর কয়েক আগে পর্যন্ত আমার নিউ ইয়ার’স রেজলিউশনে তিনটি শপথবাক্য থাকত — সুরার হাতছানিতে কিছুতেই সাড়া দেব না, ধূমপান ত্যাগ করব আর পয়লা জানুয়ারি
-
মা-মেয়ের কথোপকথন ছেঁড়া ছেঁড়া শুনতে পাচ্ছিলাম। কন্যার একটি কথায় আমার কান-দুটো সটান খাড়া হয়ে উঠল। খবরের কারবারিদের যেমনটি হয় আর কি!