১৩৯২-এর ২৬ শে চৈত্র। খ্রিস্টাব্দের হিসেবে ১৯৮৬-র ৯ এপ্রিল। চৈত্র-অমাবস্যার সন্ধে নেমেছে হর-কি-পিয়ারির ঘাটে। চলছে গঙ্গা-আরতির প্রস্তুতি।
বাংলাস্ফিয়ার
-
-
তরাইয়ের ছোট চা বাগানে কেটেছে স্কুল জীবন। তিন মাইল দূরে খড়িবাড়িতে স্কুল; সাইকেলে, কখনও বা হেঁটেই যেতাম।
-
বারবার প্রেমে হাফ-সোল খাওয়ার কারণে পুপুর বন্ধুরা ওকে ভোঁদাই বলে ডাকত। যখন ও ক্লাস টেনে পড়ে, তখন ক্লাস নাইনে পড়া পাড়ার মেয়ে
-
তখন ক্লাস সেভেন। সে বার অষ্টমীর দিন বন্ধুরা মিলে শাড়ি পরে মণ্ডপে গেছি অঞ্জলি দিতে। প্রথম পর্ব শেষ হয়ে দ্বিতীয় পর্বের অঞ্জলি শুরু হয়েছে।
-
আমি প্রেমে পড়েছিলাম পাঁচ ফুট এগারো ইঞ্চি লম্বা চেহারা আর বড় বড় চোখের এক প্রবল রোমান্টিক সৈনিকের। প্রেম চলত চিঠিতেই।
-
দীর্ঘদিন নামকরা বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়িয়েছি। অফিস পলিটিক্স আর লবিবাজিতে প্রাণ ওষ্ঠাগত হয়েছে। একটা সময়ে মনে হয়েছে ধুস!
-
পুরীর সাগরতীরে একটা প্লাস্টিকের চেয়ারে, ছাতার নীচে বসে আছি। সামনে সমুদ্র ঢেউয়ের পর ঢেউ ভাঙছে। পকেটে ফোনটা ভাইব্রেট করে উঠল।
-
আজ দোল পূর্নিমার সকালে শতায়ু আনন্দবাজার রোজকার মতো প্রকাশিত হয়েছে অথচ প্রিন্টার্স লাইনে সম্পাদক হিসেবে অভীক সরকারের নাম নেই।
-
চাঁদের আলো, তেরছা, কার্নিশে গোত্তা মেরে আমার ব্যালকনির দক্ষিণ কোণে যখন এসে পড়ে, মনে হয় তারা আছেন। নানা ভাবের, নানা রঙের, নানা রসের,