‘এ সব ক্ষেত্রে এমনই হইয়া থাকে। মনটা আনচান করিয়া ওঠে। কু ডাকে। বলে নিশুতি রাতে পাড়ায় বেড়াইতে নাই। আমাদের পাড়াটা বীরভূম লাগোয়া
বাংলাস্ফিয়ার
-
-
রবীন্দ্রনাথ যদি না জন্মাতেন, বাঙালির যা হাল, এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হতো দেওয়ালের টিকটিকিদের, যারা সারা বছর রবিচ্ছবির পিছনে আত্মগোপন
-
এর আগে আমি কখনই ভাবি নাই রবিনাথের জন্ম না হলে কী হতো! ও আচ্ছা, কথা শুরুর সঙ্গে বলে নিই — আমি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে রবিনাথ বলে ডাকি, আর লিখি।
-
রবি ঠাকুর না জন্মালে আমাদের ছোটবেলায় সাধারণ মুসলিম ফ্যামিলিগুলোতে কিচ্ছু যায় আসত না। কারণ তখন কাজী নজরুল ইসলাম মুসলিম
-
আবার এসে গেল বাঙালির আদরের পঁচিশে বৈশাখ, প্রাণের পঁচিশে বৈশাখ, গানের পঁচিশে বৈশাখ। আরো কত রকমের পঁচিশে বৈশাখ!
-
জীবন বিজ্ঞানে যে বছর হরমোন পড়ানো শুরু হল, ঠিক সেই বছর কী এক অদ্ভুত সমাপতনে বসন্তকালটাকে অসহ্য রকমের মনোহর মনে হতে
-
খবরটা কানে এসেছিল আগেই। ঘোড়ার মুখ থেকে শুনিনি বলে বিশেষ একটা উৎসাহ দেখাইনি। অবশেষে দেখলাম ঘোড়া আমাকে ল্যাজের ঝাপটা
-
এ কি নেহাত হালের কথা? মোটেই না। স্বয়ং শেক্সপিয়র এই বিষয়ে তদ্বির রেখেছেন, প্রজন্মবাহিত হওয়ার জন্য আমাদের দিয়ে গিয়েছেন
-
সে প্রায় এগারো বছর আগের এক ডিসেম্বরের কথা। সবে ষোলোটা বসন্ত একা কাটানোর অহংকার নিয়ে দাপিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছি।